বুধবার দুদক পরিচালক (জনসংযোগ) প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
এর মধ্যে একজন আসামি মৃত্যুবরণ করায় ও বাকীদের তদন্তে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
অব্যাহতি প্রাপ্তরা হলেন- রাজউকের সাবেক অথরাইরাজড অফিসার সৈয়দ নাজমুল হুদা (মৃত), সংস্থাটির প্রকৌশলী কে এ এম হারুন, সাবেক চেয়ারম্যান আ ই ম গোলাম কিবরিয়া, সাবেক সদস্য (এস্টেট) মো. রেজাউল করিম তরফদার, সাবেক অথরাইজড অফিসার মো. সামছুর রহমান, সাবেক ইমারত পরিদর্শক মাহবুব হোসেন সরকার ও সাবেক ইমারত পরিদর্শক মো. আওরঙ্গজেব সিদ্দিকী।
এদিকে বনানীর ফারুক-রূপায়ন টাওয়ারের (এফ আর) নকশা জালিয়াতির মামলায় রূপায়ন হাউজিং এস্টেট লিমিটেডের চেয়ারম্যানসহ লিয়াকত আলী খান মুকুলসহ ১৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুদক। এর মধ্যে ১৫ জনই রাজউকের কর্মকর্তা ও কর্মচারী।
উল্লেখ্য, গত বছরের ২৫ জুন দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা- ১ এ থেকে মামলাটি করা হয়। মামলার বাদী দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আবু বকর সিদ্দিক। মামলার এজহারে ২০ জনকে আসামি করা হলেও পরে তদন্তসাপেক্ষ আরও ৫ জনের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তবে নতুন করে এজহারভুক্তির তালিকা থেকে সাতজনকে অব্যাহতি দেয়া হলো। নতুন ৫ আসামি হলেন রাজউকের উচ্চমান সহকারী মো. সাইফুল আলম, ইমারত পরিদর্শক (নকশা জমা গ্রহণকারী) ইমরুল কবির, ইমারত পরিদর্শক মো. শওকত আলী, উচ্চমান সহকারী মো. শফিউল্লাহ এবং সাবেক অথরাইজড অফিসার মো. শফিকুল ইসলাম।