নিজস্ব প্রতিবেদক: সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (২৩ জুন) সব সূচকের সামান্য হলেও উত্থান হয়েছে। আজ ডিএসই প্রধান সূচক বেড়েছে ৯.৮৫ পয়েন্ট। এই উত্থান প্রবণতার মধ্যে ডিএসইর মোট ২০ খাতের শেয়ারের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে তিন খাতে। খাতগুলো হলো- বিবিধ, বিমা এবং ওষুধ ও রসায়ন খাত। আমার স্টক সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আজ সবচেয়ে বেশি দরপতন হয়েছে বিবিধ খাতে। এই খাতের ১৪টি কোম্পানির মধ্যে দর কমেছে ৯টি বা ৬৪.২৯ শতাংশ কোম্পানির। দর বেড়েছে ৫টির বা ৩৫.৭১ শতাংশ কোম্পানির। সবচেয়ে বেশি দর কমেছে জেএমআই হসপিটালের ১ টাকা ৫০ পয়সা বা ১.৭৫ শতাংশ, উসমানিয়া গ্লাসের ১ টাকা ৩০ পয়সা বা ১.৭৪ শতাংশ, খান ব্রাদার্স পিপি ব্যাগের ২০ পয়সা ১.৫৯ শতাংশ।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে বিমা খাতে। এই খাতের ৫৪টি কোম্পানির মধ্যে আজ দর কমেছে ৩২টি বা ৫৯.২৫ শতাংশ কোম্পানির। দর বেড়েছে ১৮টির বা ৩৩.৩৩ শতাংশ কোম্পানির, দর অপরিবর্তিত রয়েছে ৪টির বা ৭.৪০ শতাংশ কোম্পানির। দর বেশি কমেছে প্রগ্রেসিভ লাইফ ইন্স্যুরেন্সের ১ টাকা ৬০ পয়সা বা ১.৯৭ শতাংশ, ইসলামী ইন্সুরেন্স ৯০ পয়সা বা ১.৯১ শতাংশ, নিটল ইন্স্যুরেন্স এর ৯০ পয়সা বা ১.৯১ শতাংশ, জনতা ইন্স্যুরেন্সের ৭০ পয়সা বা ১.৯০ শতাংশ, পিপলস ইন্সুরেন্স ৯০ পয়সা ১.৯০ শতাংশ, প্রভাতী ইন্সুরেন্সের ১.৮৯ শতাংশ।
তৃতীয় সর্বোচ্চ দরপতন হয়েছে ওষুধ ও রসায়ন খাতে। এই খাতে লেনদেন হওয়া ৩০টি কোম্পানির মধ্যে আজ দর কমেছে ১৫টির বা ৫০ শতাংশ কোম্পানির। দর বেড়েছে ১২টির বা ৪০ শতাংশ কোম্পানির। দর অপরিবর্তিত ছিল ৩টির বা ১০ শতাংশ কোম্পানির। দর বেশি কমেছে ইমাম বাটনের ২ টাকা ৩০ পয়সা বা ১.৯৬ শতাংশ, কেয়া কসমেটিকসের ১০ পয়সা বা ১.৪৭ শতাংশ, সালভো কেমিক্যালের ৮০ পয়সা বা ১.২১ শতাংশ, ইবনে সিনা ফার্মাসিউটিক্যালসের ৩ টাকা ৪০ পয়সা বা ১.১৮ শতাংশ।