নিজস্ব প্রতিবেদক : গেলো সপ্তাহে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান সূচক কমেছে ১৬৩ পয়েন্ট। সূচকের এমন পতনে সূচককে সবচেয়ে বেশি টেনে ধরেছে সাত কোম্পানি। এই সাত কোম্পানির দায়ে গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক কমেছে ৭৬ পয়েন্ট। গেলো সপ্তাহে সূচককে টেনে নামানোর সর্বোচ্চ দায় থাকা এই সাত কোম্পানির মধ্যে রয়েছে বেক্সিমকো লিমিটেড, বেক্সিমকো ফার্মা, স্কয়ার ফার্মা, গ্রামীণফোন, বিকন ফার্মা, অলিম্পিক এক্সেসোরিজ এবং ওরিয়ন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। ইবিএল সিকিউরিটিজ সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
জানা গেছে, গেলো সপ্তাহে সূচককে টেনে নামানোর সর্বোচ্চ চেষ্টায় ছিলো বেক্সিমকো লিমিটেড। সূচককে টেনে নামানোর চেষ্টায় কোম্পানিটির দায় ছিলো ২৬.২০ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ১১৭ টাকা ১০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১০ টাকা ৮০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ১২৭ টাকা ৯০ পয়সায়।
গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দ্বিতীয় কোম্পানি ছিল বেক্সিমকো ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। কোম্পানিটির সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দায় ছিল ১২.৮০ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ১৫০ টাকা ২০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ৯ টাকা ৮০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ১৬০ টাকা।
গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় তৃতীয় কোম্পানি ছিল স্কয়ার ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। কোম্পানিটির সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দায় ছিল ১০.৯০ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ২১১ টাকা ৬০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ৪ টাকা ৫০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ২১৬ টাকা ১০ পয়সা।
গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় চতুর্থ কোম্পানি ছিল গ্রামীণফোন লিমিটেড। কোম্পানিটির সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দায় ছিল ৭ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ২৮৭ টাকা ৩০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১২ টাকা ৪০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ২৯৯ টাকা ৭০ পয়সা।
গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় পঞ্চম কোম্পানি ছিল বিকন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। কোম্পানিটির সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দায় ছিল ৬.৬০ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ২৪৫ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ৯ টাকা ৭০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ২৫৪ টাকা ৭০ পয়সা।
গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় ৬ষ্ঠ কোম্পানি ছিল অলিম্পিক এক্সেসোরিজ লিমিটেড। কোম্পানিটির সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দায় ছিল ৬.৫০ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ১২৩ টাকা ৭০ পয়সায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ১২ টাকা ৪০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ১৩৬ টাকা ১০ পয়সা।
গেলো সপ্তাহে ডিএসইর সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় ৭ম কোম্পানি ছিল ওরিয়ন ফার্মাসিটিক্যালস লিমিটেড। কোম্পানিটির সূচক টেনে নামানোর চেষ্টায় দায় ছিল ৬.১০ পয়েন্ট। সর্বশেষ কোম্পানিটির ক্লোজিং প্রাইস হয়েছে ৮৩ টাকায়। সপ্তাহের ব্যবধানে কোম্পানিটির শেয়ার দর কমেছে ৯ টাকা ১০ পয়সা। সপ্তাহের প্রথমে কোম্পানিটির ওপেনিং প্রাইস ছিলো ৯২ টাকা ১০ পয়সা।