নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ এবং জ্বালানি খাতের ২৩ কোম্পানির মধ্যে কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ (এনওসিএফপিএস) বা ক্যাশ ফ্লো কমেছে। ৩০ জুন ২০২২ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদনে কোম্পানিগুলোর ক্যাশ ফ্লো কমেছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
ক্যাশ ফ্লো কমা কোম্পানিগুলোর তথ্য নিচে দেওয়া হলো-
সিভিও পেট্রোকেমিক্যাল: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৩ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ৮৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ মাইনাস বেড়েছে।
ডেসকো: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৩ টাকা ০৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ টাকা ৮২ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ৭১ পয়সা।
ডরিন পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৩২ টাকা ২২ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৫ টাকা ৭৭ পয়সা। অর্থাৎ কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো পজেটিভ থেকে নেগেটিভ হয়েছে।
এনার্জিপ্যাক পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে মাইনাস ৫ টাকা ৪৮ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৯ টাকা ২১ পয়সা। অর্থাৎ কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো পজেটিভ থেকে নেগেটিভ হয়েছে।
জিবিবি পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৩ টাকা ০৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ২ টাকা ৮৮ পয়সা।
ইন্ট্রাকো রিফুয়েলিং: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ০৬ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ১৭ পয়সা।
খুলনা পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ২ টাকা ০১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ৭১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমছে ৪ টাকা ৭০ পয়সা।
লুব-রেফ (বাংলাদেশ): সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৬ টাকা ০১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ২ টাকা ৩১ পয়সা।
এমজেএল বাংলাদেশ: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ২৪ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৮ টাকা ৫৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ৩ টাকা ৩৩ পয়সা।
পাওয়ার গ্রিড: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১১ টাকা ৫৩ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৩ টাকা ৬৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ২ টাকা ১৬ পয়সা।
শাহজিবাজার পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৬ টাকা ৮৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১২ টাকা ৬৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ৫ টাকা ৭৮ পয়সা।
সামিট পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৫ টাকা ৯১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৮ টাকা ৫৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ২ টাকা ৬২ পয়সা।
ইউনাইটেড পাওয়ার: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১ টাকা ৮৯ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২৭ টাকা ১৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ কমেছে ২৫ টাকা ২৮ পয়সা।