নিজস্ব প্রতিবেদক: আরবি ১২ মাসের মধ্যে সর্বোত্তম সবচেয়ে দামী মাস হলো রমজান মাস। পবিত্র রমজান মানুষের ইহলৌকিক কল্যাণ ও পারলৌকিক মুক্তির দিকদর্শন আল-কোরআন নাজিলের মাস। এ মাস রহমত, বরকত ও নাজাতের মাস। এ মাসে আল্লাহর নির্দেশ পালনে মুসলমানরা সিয়াম (রোজা) পালন করে। সারাদিন আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য রোজা রাখার পর সন্ধ্যা হলে আবার আল্লাহর নির্দেশই ইফতার করে। সময় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেরি না করে ইফতার করা প্রিয়নবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর অন্যতম সুন্নাত।
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) হতে বর্ণিত, নবী করিম (সা.) বলেন, ‘যতদিন মানুষ তাড়াতাড়ি ইফতার করবে, ততদিন দ্বীন ইসলাম বিজয়ী থাকবে। কেননা, ইহুদি ও নাসারাদের অভ্যাস হলো দেরিতে ইফতার করা।’ (আবু দাউদ)
ইফতারের আগমুহূর্তে ইফতার সামনে নিয়ে তাওবা-ইসতেগফার পাঠ ও দোয়া করা আল্লাহর কাছে অনেক পছন্দনীয়। ইফতারের সময় করা দোয়া আল্লাহ তাআলা ফিরিয়ে দেন না। রোজাদার সারাদিন না খেয়ে খাবার সামনে থাকার পরও আল্লাহর ভয়ে না খেয়ে সময় হওয়ার অপেক্ষা করে। এটি আল্লাহর কাছে অনেক পছন্দনীয়।
ইফতার সামনে নিয়ে নবী করিম (সা.) তাজবিহ-তাহলিল ও ইসতেগফার পড়তেন। তাই প্রত্যেক রোজাদারের উচিত ইফতার সামনে নিয়ে নবীর এ সুন্নত আমলটি আদায় করা। ইফতারের সময় যে ইসতেগফার রাসুল (সা.) বেশি বেশি পড়তেন: