ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ন্যাশনাল ব্যাংক!
নিজস্ব প্রতিবেদক : এক সময়ের ভালো ব্যাংক হিসেবে পরিচিত ন্যাশনাল ব্যাংক ইতিহাসের সবচেয়ে খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। দেশের বেসরকারি ব্যাংকগুলোর অগ্রদূত এ ব্যাংক অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে বলে মন্তব্য করেছেন সংশ্লিষ্টরা।
ব্যাংকের অবস্থা এতটাই খারাপ যে এ অবস্থায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক নির্ধারিত বিধিবদ্ধ আমানত (এসআলআর), ঋণ-আমানত অনুপাত (এডি রেশিও), মূলধন, রিজার্ভ (লাভের বিশেষ অংশ দিয়ে গঠিত তহবিল) কোনো শর্ত পূরণ করতে পারছে না।
ন্যাশনাল ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংকের বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৬০ শতাংশই খারাপ বা মন্দ ঋণ। এসব ঋণ থেকে ব্যাংকের কোনো আয় নেই। চলতি বছরের জুন শেষে ন্যাশনাল ব্যাংকের বিতরণকৃত ঋণের অবস্থা ছিল ৪২ হাজার ৯২০ কোটি টাকা। এর মধ্যে অনিশ্চয়তায় রয়েছে অন্তত ২৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে খেলাপিদের অ্যাকাউন্টে যোগ হয়েছে ১০ হাজার ৬৭০ কোটি টাকা। মামলায় আটকে আছে ৭ হাজার ৯৭৫ কোটি টাকা। অবশিষ্ট পরিমাণ এখনও ডিফল্ট নয় কিন্তু ওভারডিউ। আরও ১ হাজার ৬৮৩ কোটি টাকা অনাদায়ী হিসাবে ধার্য করা হয়েছে।
তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, এ ব্যাংকটির দেওয়া তথ্যে অসংগতি ধরা পড়েছে। ব্যাংকটি অনেক তথ্য লুকিয়ে কিংবা ভুল তথ্য উপস্থাপন করে প্রতিবেদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংককে। এ কারণে ব্যাংকটিকে সতর্কও করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টরা বলেন, ২০০৯ সালে এই ব্যাংকে প্রথম সমস্যা শুরু হয়। এরপর ঋণ বিতরণ, নিয়োগ ও জনবল ব্যবস্থাপনায় ব্যবস্থাপকদের অনৈতিক হস্তক্ষেপের কারণে ব্যাংকটি নড়বড়ে হতে শুরু করে। সিকদার গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জয়নুল হক সিকদারের হাতে থাকা ব্যাংকের অবস্থা তার বড় ছেলে রণ হক সিকদারের একক ক্ষমতার কারণে খারাপ হয়েছে। তবে সম্প্রতি রণ হক সিকদারকে মূলত ব্যাংক থেকে সাময়িক বরখাস্ত করেছেন জয়নুল হক সিকদারের স্ত্রী ও বর্তমানে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান মানোয়ারা সিকদার। কেন্দ্রীয় ব্যাংক সম্প্রতি রণ হক সিকদারকে ব্যাংকের বোর্ড সভায় যোগ না দেওয়ার জন্য চিঠি দিয়েছে বলে জানা গেছে।
ব্যাংকটির অব্যবস্থাপনার সবচেয়ে বড় উদাহরণ এর প্রধান কার্যালয় নির্মাণ। ২০০৯ সালে তৈরি করা শুরু হলেও ২০২৩ সালে এসেও ১৪ বছরে নির্মাণ শেষ হয়নি ভবনটির। প্রধান কার্যালয় নির্মাণ করতে গিয়ে এরই মধ্যে বর্গফুটপ্রতি ব্যয় দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ৭৩২ টাকায়। যা অন্যান্য ব্যাংকের কার্যালয় নির্মাণ খরচের চেয়েও অনেক বেশি। ২০২১ সাল থেকে অর্থের অভাবে ভবন নির্মাণ বন্ধ রয়েছে বলে জানায় ব্যাংকটির একটি সূত্র।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, ন্যাশনাল ব্যাংকের প্রধান কার্যালয় নির্মাণে অনুমোদন ছিল ১৯৫ কোটি টাকা। যদিও এরই মধ্যে ব্যয়ের পরিমাণ অনুমোদনের পরিমাণকে ছাড়িয়ে গেছে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ভবন নির্মাণে খরচ দাঁড়িয়েছে ৫২৩ কোটি টাকায়। তবুও নির্মাণ শেষ হয়নি প্রধান কার্যালয়ের।
অব্যবস্থাপনার অন্যতম নিদর্শন ছিল ব্যাংকটির প্রধান নির্বাহীর পদত্যাগ। ২০২১ সালের শেষের দিকে ন্যাশনাল ব্যাংকের শীর্ষ নির্বাহীর দায়িত্ব নেন মেহমুদ হোসেন। তবে ব্যাংক পরিচালনায় তার স্বাধীনতা খর্ব করায় ২০২২ সালের জানুয়ারিতে তিনি পদত্যাগ করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হস্তক্ষেপে স্বপদে ফেরেন। দেশের প্রথম প্রজন্মের একঝাঁক শিল্প উদ্যোক্তার সম্মিলিত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হয় ন্যাশনাল ব্যাংক। কার্যক্রম শুরু হয় ১৯৮৩ সালের ২৮ মার্চ। বর্তমানে সারাদেশে ২২১টি শাখা নিয়ে কার্যক্রম পরিচালনা করছে ব্যাংকটি। ২০০৯ সালের পর ব্যাংকটির পর্ষদ থেকে উদ্যোক্তা পরিচালকদের অনেকেই ছিটকে পড়েন। কর্তৃত্ব বাড়ে জয়নুল হক সিকদার ও তার পরিবারের।
ব্যাংকটির বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২১ সালের শেষে ব্যাংকটির মোট সম্পদ ও আমানতের পরিমাণ ছিল ৫৭ হাজার ৫৬৬ কোটি টাকা। কিন্তু ২০২৩ সালের জুন শেষে মোট সম্পদ ও দায় ৫০ হাজার ৮৬৬ কোটিতে নেমে এসেছে। অর্থাৎ, গত দেড় বছরে ব্যাংকটির সম্পদ কমেছে ৬ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। এ সময়ে ন্যাশনাল ব্যাংকের আমানত ও বিতরণকৃত ঋণ উভয়ই কমেছে।
বেনামি ঋণ ও ঋণ বিতরণে অনিয়ম ঠেকাতে ২০২১ সালের ৩ মে ন্যাশনাল ব্যাংকের ঋণ বিতরণ কার্যক্রম বন্ধ করে দেয়া হয়। প্রভাবশালীদের তদবির ও চাপের মুখে অবশ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক সে সিদ্ধান্ত থেকে পিছু হটে। ওই বছরের ৩০ ডিসেম্বর ন্যাশনাল ব্যাংকের ঋণ বিতরণের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়া হয়। এরপর আবারো পরিস্থিতির অবনতি হলে ২০২২ সালের মে মাসে বড় ঋণ বিতরণে নতুন নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছিল। তিন মাস পর ফের ঋণ বিতরণ উন্মুক্ত করে দেয়া হয়। তবে চলতি বছরের ২২ জানুয়ারি তৃতীয় দফায় ব্যাংকটির বড় ঋণ বিতরণে বিধিনিষেধ আরোপ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
এ ব্যাংকটির খারাপ অবস্থা হওয়ার পেছনে কেন্দ্রীয় ব্যাংকেরও দায় রয়েছে জানিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট এক কর্মকর্তা সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ব্যাংকটিকে নিয়মমাফিক চালাতে না পারার দায় নিতে হবে বাংলাদেশ ব্যাংককেও। প্রভাবশালীদের তদবির ও চাপে বিভিন্ন সময়ের নেওয়া পদক্ষেপ থেকে ফিরে আসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে করে অন্যায় ও দুর্নীতিবাজরা আরও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন। এছাড়া গত এক দশকে ন্যাশনাল ব্যাংকে যা হয়েছে সেটিকে ব্যাংকিং বলা যায় না। ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদ যা চেয়েছে সেটিই হয়েছে। বিভিন্ন নিরীক্ষায় সেগুলো ধরা পড়লেও অজ্ঞাত কারণে কেন্দ্রীয় ব্যাংক নিরব ছিল। পরিস্থিতি যে জায়গায় গিয়ে ঠেকেছে, সেটি থেকে উত্তরণ ঘটানো খুবই কঠিন।'
এদিকে বিতরণকৃত ঋণের অর্ধেকের বেশি থেকে কোনো আয় না থাকলেও গত বছর দুই হাজার ৩৪৭ কোটি টাকার সুদ মওকুফ করে দিয়েছে ন্যাশনাল ব্যাংক।
ন্যাশনাল ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ব্যাংকটির বিতরণকৃত ঋণের অর্ধেকের বেশি বড় কিছু গ্রাহকের কাছে কেন্দ্রীভূত। মাত্র ২৮টি শিল্প গ্রুপের কাছে থাকা ঋণের পরিমাণ ২৩ হাজার ৭৩৬ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে কিছু গ্রাহকের একাধিক বেনামি প্রতিষ্ঠানও রয়েছে। ব্যাংকটির একাধিক কর্মকর্তা জানান, বড় গ্রাহকদের দুই-একজন ছাড়া কেউই টাকা ফেরত দিচ্ছেন না। জামানত ছাড়াই বেশির ভাগ ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। ভবিষ্যতে এসব ঋণ যে আদায় হবে, সে সম্ভাবনাও ক্ষীণ।
সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের দুর্বলতার কারণে ন্যাশনাল ব্যাংকের অবস্থা খারাপ হয়েছে। তার কথায়, ‘ন্যাশনাল ব্যাংক খুবই ভালো ব্যাংক হিসেবে স্বীকৃত ছিল। ব্যাংকটির কর্মকর্তারা দেশের ব্যাংক খাতের নেতৃত্ব দিয়েছেন। কিন্তু এখন ব্যাংকটির যে পরিস্থিতি সেটি মোটেই ভালো নয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক তার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করলে এ পরিস্থিতি হতো না। এখন বাঁচাতে হলে ন্যাশনাল ব্যাংককে অন্য যেকোনো সবল ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত করে দিতে হবে। অন্যথায় ব্যাংকটিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে প্রশাসক নিয়োগ দেয়া যেতে পারে।’
প্রতিষ্ঠার চার দশক পর সবচেয়ে চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছে ন্যাশনাল ব্যাংক। এর মধ্যে ২০২২ সাল থেকে এ চলতি বছরের আগস্ট পর্যন্ত ব্যাংকটির সার্বিক সম্পদ কমেছে ১৩ শতাংশ। এছাড়া গেল বছর ব্যাংকটি কোনো আয় করতে পারেনি। ২০২২ সালে ব্যাংকটি ঋণের সুদ বাবদ লাভের পরিবর্তে উল্টো লোকসান গুনেছে প্রায় এক হাজার কোটি টাকা। অথচ যেকোনো ব্যাংকের মুনাফা হয় সুদ থেকে প্রাপ্ত আয় দিয়েই।
২০২৩ সালেও লোকসান গুনছে ব্যাংকটি। বছরের প্রথম ছয় মাসে (জানুয়ারি-জুন) ব্যাংকটির সুদ খাতে লোকসান দাঁড়িয়েছে ৫০৬ কোটি টাকা। এর প্রভাব পড়েছে ব্যাংকটির সার্বিক ব্যবস্থাপনায়। ২০২২ সালে ন্যাশনাল ব্যাংকের নিট লোকসান ছিল ৩ হাজার ২৬১ কোটি টাকা। চলতি বছরের শুরুর ৬ মাসেই অপারেটিং বা পরিচালন ক্ষতি দাঁড়িয়েছে ৬২০ কোটি টাকারও বেশি।
শেয়ারনিউজ, ২২ অক্টোবর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- প্রধান উপদেষ্টার পিএস হলেন কূটনীতিক মোজাম্মেল হক
- স্টার অ্যাডহেসিভসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- শেয়ারবাজারে জরুরি সহায়তা চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে চিঠি
- ‘জয় যুক্তরাষ্ট্রে জেলে গেছেন, তার বিরুদ্ধে ১৪ মিলিয়ন ডলার লুটের প্রমাণ আছে’
- প্রধান বিচারপতির সঙ্গে দুই উপদেষ্টার ৪০ মিনিটের রুদ্ধদ্বার বৈঠক
- সালমান রহমান ও তাঁর পরিবারের লেনদেনের তথ্য চেয়ে ৭০ সংস্থায় চিঠি
- বঙ্গভবনে বিক্ষোভকারীদের ঢোকার চেষ্টা, নিরাপত্তা বাহিনীর বাধা
- সোনালী লাইফের চেয়ারম্যানসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত, সদস্য সচিব আরিফ সোহেল
- সাউথবাংলা ব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- সিলেটে নতুন গ্যাসের সন্ধান
- শেয়ারবাজার উন্নয়নে গ্রামীণফোন অতীতের মতো ভবিষ্যতেও ভূমিকা রাখবে
- মার্কেন্টাইল ব্যাংকের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- বাধ্যতামূলক অবসরে সমাজকল্যাণ সচিব ইসমাইল হোসেন
- ডিভিডেন্ড সংক্রান্ত তথ্য জানাল এমএল ডাইং
- সিঙ্গারের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- শাহবাগে নয়, সভা-সমাবেশ করতে হবে সোহরাওয়ার্দীতে
- বিএসআরএমের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- বিএসআরএম স্টিলসের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- জামিন পেলেন সাবেক প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী
- স্কয়ার টেক্সটাইলের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- পদ ছাড়তে রাষ্ট্রপতিকে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম
- মৌলভিত্তি কোম্পানির তালিকাভুক্তিতে বিএসইসি বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে
- তেল আবিবে জরুরি অবস্থা জারি
- রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দাবিতে গণজমায়েত শুরু
- আবারও নীতি সুদহার বাড়াল বাংলাদেশ ব্যাংক
- লেনদেনের নেতৃত্বে দুই খাতের আধিপত্য
- সোনালী লাইফের চেয়ারম্যানসহ ৮ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- বিডিআর বিদ্রোহ নিয়ে যা বললেন হাসনাত
- বাজারকে পতনে নামানোর চেষ্টায় ৬ কোম্পানি
- ২৫২ এসআইকে অব্যাহতির কারণ জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
- চার খাতে বেড়েছে শতভাগ কোম্পানির শেয়ারদর
- এসআইবিএল ব্যাংক ঘেরাও করে তালা দিলো গ্রাহকরা
- সাবেক এমপি প্রিন্সের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- ব্লকে দশ কোম্পানির বড় লেনদেন
- বাজার উত্থানে বড় ভূমিকায় ৮ কোম্পানি
- অবশেষে শেয়ারবাজারে স্বস্তির আমেজ
- মঙ্গলবার দর পতনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- মঙ্গলবার দর বৃদ্ধির শীর্ষ ১০ শেয়ার
- মঙ্গলবার লেনদেনের শীর্ষ ১০ শেয়ার
- নিরীক্ষা প্রতিবেদন তৈরিতে বেক্সিমকো ফার্মার অনিয়ম, বিএসইসি’র ব্যাখ্যা দাবি
- গণ আন্দোলনে নিহত-আহতদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে রুল
- লিবিয়া থেকে ফিরেছেন ১৫৭ বাংলাদেশি
- বুধবার লেনদেনে ফিরবে ৪ কোম্পানি
- ১৬ লাখ শেয়ার কেনার ঘোষণা
- অস্বাভাবিক দাম কমায় সতর্কবার্তা দিল ডিএসই
- জামায়াতের নিবন্ধন ফিরে পেতে আইনি লড়াইয়ের পথ খুললো
- পুলিশের ২৫০ ক্যাডেট এসআইকে অব্যাহতি
- ডিভিডেন্ড-ইপিএস প্রকাশের ঘোষণা ১৯ কোম্পানির
- ১ কোটি ৩৬ লাখ শেয়ার গ্রহণ সম্পন্ন
- ডজনের বেশি কোম্পানির শেয়ারে বিনিয়োগকারীদের বিশেষ ঝোঁক
- শেখ হাসিনাকে দিল্লি থেকে অন্যত্র সরিয়ে নেয়ার আভাস
- হাতাহাতিতে জড়িয়েছে বিএনপি-জামায়াতপন্থী চিকিৎসকরা
- পরিবর্তন করা হলো ট্রাস্ট ব্যাংকের নাম
- ব্যারিস্টার সুমনের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
- ৮ লাখ শেয়ার বিক্রির ঘোষণা
- সরকার ডিসি-ইউএনওদের জন্য কিনছে নতুন ২০০ গাড়ি
- আইপিও অর্থ সম্পূর্ণ ব্যবহার করেছে লাভেলো আইসক্রিম
- লেবানন থেকে ফিরেছেন ৫৪ বাংলাদেশি
- নতুন নেতার নাম গোপন রাখবে হামাস
- জাবিতে পদত্যাগ করা সমন্বয়কদের নতুন প্লাটফর্ম ঘোষণা
- আজ আসছে ৯ কোম্পানির ডিভিডেন্ড-ইপিএস
- কখন-কোথায় আঘাত হানবে ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’
- কুমিল্লা সীমান্তে জড়ো হচ্ছে আ.লীগের পলাতক নেতাকর্মীরা
- ব্যারিস্টার সুমন গ্রেফতার
- চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- সেনাকল্যাণ ইন্স্যুরেন্সের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- ১০ ব্যাংকের এমডি পদে নতুন মুখ
- ‘বিনা খরচে রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের ফিরিয়ে আনার চেষ্টা চলছে’
- শেয়ারবাজার হবে দেশের অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দু: বিএসইসি চেয়ারম্যান
- হাসিনার পদত্যাগ নিয়ে সুস্পষ্ট বক্তব্য দিলেন রাষ্ট্রপতি
- লাফার্জহোলসিমের অন্তর্বর্তী ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- সাবেক স্বরাষ্ট্র ও শ্রম প্রতিমন্ত্রীসহ ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
- লাফার্জহোলসিমের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- হাইডেলবার্গ সিমেন্টের তৃতীয় প্রান্তিক প্রকাশ
- শেয়ারবাজারে ক্ষতিগ্রস্ত বিনিয়োগকারীদের সুবিধা দিবে সরকার
- আইসিবি পাচ্ছে ৩ হাজার কোটি টাকার ‘সভরেন গ্যারান্টি’
- অস্বাভাবিক দাম কমায় সতর্কবার্তা দিল ডিএসই
- বিএসইসি চেয়ারম্যানের পক্ষে যা বললেন অর্থ উপদেষ্টা
- ডিভিডেন্ড-ইপিএস ঘোষণার তারিখ জানাল ১৫ কোম্পানি
- শীর্ষ রেমিট্যান্স আনার পদক পাচ্ছে শেয়ারবাজারের তিন ব্যাংক
- সোনালী ব্যাংকের এমডি হিসেবে আলোচনায় বিনা ভোটের ইউপি চেয়ারম্যান
- লাভেলো আইসক্রিমের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- বেক্সিমকোর ৪ প্রতিষ্ঠান কেনার প্রস্তাব বিদেশি কোম্পানির
- বিনিয়োগকারীদের আস্থায় ভরপুর যে শেয়ার
- আরএন স্পিনিংয়ের ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- দর অস্বাভাবিক বাড়ায় ডিএসইর সতর্ক বার্তা
- ৮০ শতাংশ ডিভিডেন্ড বিতরণ করলেই ‘জেড’ থেকে ফেরার সুযোগ
- লাফার্জহোলসিমের অন্তর্বর্তী ডিভিডেন্ড ঘোষণা
- শেয়ারবাজার উন্নয়নে বিএসইসির সঙ্গে ডিএসইর যৌথ সভা