ঢাকা, সোমবার, ২০ মে, ২০২৪
Sharenews24

প্রথম ধাপে যারা উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন

২০২৪ মে ১০ ০৬:৪৮:৪৯
প্রথম ধাপে যারা উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : গত বুধবার (০৮ মে) প্রথম ধাপে ১৩৯ উপজেলা পরিষদের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেন্দ্রে কেন্দ্রে গণনা শেষে চেয়ারম্যান, সাধারণ ভাইস চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদের একীভূত ফলাফল ঘোষণা করছেন রিটার্নিং কর্মকর্তা।

যারা নির্বাচিত হলেন-

সদর (সিলেট): জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সুজাত আলী রফিক কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৩ হাজার ২৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা মো. সামসুল ইসলাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৮৬৩ ভোট।

দক্ষিণ সুরমা (সিলেট): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. বদরুল ইসলাম টেলিফোন প্রতীকে ২০ হাজার ৬১৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হিসেবে বিজয়ী হয়েছেন।

গোলাপগঞ্জ (সিলেট): উপজেলা চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন বর্তমান চেয়ারম্যান দোয়াত কলমের প্রার্থী মঞ্জুর কাদির শাফি এলিম। তিনি পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৭৮৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

বিশ্বনাথ (সিলেট): উপজেলায় সাবেক চেয়ারম্যান ও জেলা বিএনপির সাবেক সহসভাপতি যুক্তরাজ্য প্রবাসী মোহাম্মদ সুহেল আহমদ চৌধুরী কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৩ হাজার ৩২২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): চেয়ারম্যান পদে নাসিরনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি রোমা আক্তার ঘোড়া প্রতীকে ৩৩ হাজার ৯০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ওমরাও খান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৩৮০ ভোট।

সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া): উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শের আল মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৯ হাজার ৩০৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ও বর্তমান চেয়ারম্যান রফিক উদ্দিন ঠাকুর পেয়েছেন ২৮ হাজার ৯৪৪ ভোট।

ফুলগাজী (ফেনী): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হারুন মজুমদার (কাপ-পিরিজ) ২৭ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা মো. জাফর উল্ল্যাহ ভূইয়া (চিংড়ি মাছ) পেয়েছেন ৭৭৫ ভোট।

বানিয়াচং (হবিগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন খান আনারস প্রতীকে ৪২ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা যুবলীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আবুল কাসেম চৌধুরী (মোটরসাইকেল) প্রতীকে পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮০৩ ভোট।

আজমিরীগঞ্জ (হবিগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে মো. আলা উদ্দিন কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৫ হাজার ১৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আলী আমজাদ তালুকদার পেয়েছেন ১২ হাজার ৫০৩ ভোট।

গজারিয়া (মুন্সীগঞ্জ): আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মনসুর আহমেদ খান জিন্নাহ ৪৪ হাজার ৫৩৫ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম পেয়েছেন ২৩ হাজার ৫৬৯ ভোট।

মধুখালী (ফরিদপুর): চেয়ারম্যান পদে মধুখালী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের আহ্বায়ক ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান মো. মুরাদুজ্জামান মুরাদ দোয়াত-কলম প্রতীকে ২৯ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আহসানুজ্জামান আজাউল ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ৪৮৫ ভোট।

সদর (ফরিদপুর): চেয়ারম্যান পদে কোতোয়ালি থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সামচুল আলম চৌধুরী আনারস প্রতীকে ৩১ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুল হাসান টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯ ভোট।

চরভদ্রাসন (ফরিদপুর): চেয়ারম্যান পদে চরভদ্রাসন উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো. আনোয়ার আলী আনারস প্রতীকে ১৬ হাজার ১৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নিজাম উদ্দিন টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৪৫৪ ভোট।

বন্দর (নারায়ণগঞ্জ): জেলা জাতীয় পার্টির সহসভাপতি মাকসুদ হোসেন আনারস প্রতীকে ২৯ হাজার ৮৭৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন ৷ তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এম এ রশিদ দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৪ হাজার ৮৩৮ ভোট পেয়েছেন৷

মতলব দক্ষিণ (চাঁদপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অধ্যাপক সিরাজুল মোস্তফা তালকুদার চেয়ারম্যান পদে দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৬ হাজার ৯১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের সৈয়দ মনজুর হোসেন পেয়েছেন ১৬ হাজার ১১৬ ভোট।

মতলব উত্তর (চাঁদপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ মানিক ঘোড়া প্রতীকে ৩৩ হাজার ৭০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের মুক্তার হোসেন পেয়েছেন ২০ হাজার ৯২ ভোট।

সদর (মাগুরা): জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক রানা আমির ওসমান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৮৩ হাজার ৪৭১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক শেখ মো. রেজাউল ইসলাম পেয়েছেন ৫০ হাজার ৮৬৩ ভোট।

শ্রীপুর (মাগুরা): আওয়ামী লীগ কর্মী শরিয়ত উল্লাহ হোসেন মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৪ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম এম মুস্তাসিম বিল্লাহ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৩১ ভোট।

সুবর্ণচর (নোয়াখালী): চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীক নিয়ে আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরী পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৬৪৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ এইচ এম এ খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৯৪৫ ভোট।

সাবাব চৌধুরী নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সংসদ সদস্য একরামুল করিম চৌধুরীর ছেলে।

সদর (কুষ্টিয়া): কুষ্টিয়া শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আতাউর রহমান আতা আনারস প্রতীকে ৬৭ হাজার ৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু আহাদ আল মামুন ভোট পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৮৬।

খোকসা (কুষ্টিয়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আল মাসুম মোর্শেদ শান্ত ঘোড়া প্রতীকে ২৫ হাজার ১০১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান চেয়ারম্যান বাবুল আকতার মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৭৬২ ভোট।

হাকিমপুর (দিনাজপুর): জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা মো. কামাল হোসেন রাজ ২২ হাজার ২৫১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা মো. হারুন উর রশিদ ভোট পেয়েছেন ১৯ হাজার ৩৭৮ ভোট।

ঘোড়াঘাট (দিনাজপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক কাজী শুভ রহমান চৌধুরী ২৮ হাজার ৬৯৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সহসভাপতি সারওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৮ হাজার ৩৮৪ ভোট।

বিরামপুর (দিনাজপুর): জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য পারভেজ কবীর ৪২ হাজার ৯৬৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা মো. মতিউর রহমান ভোট পেয়েছেন ৩২ হাজার ৮০৭।

ঝিনাইগাতী (শেরপুর): বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আমিনুল ইসলাম বাদশা দোয়াত-কলম প্রতীকে ১৮ হাজার ৮৮৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ ফারুক মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৬ হাজার ৫২ ভোট।

শ্রীবরদী (শেরপুর): উপজেলা যুবলীগের সাবেক আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম জুয়েল হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৫ হাজার ১২৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছালাহ উদ্দিন ছালেম কই মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ১০ ভোট।

পাংশা (রাজবাড়ী): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খন্দকার সাইফুল ইসলাম বুড়ো মোটরসাইকেল প্রতীকে ৫৪ হাজার ৫৭৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক চেয়ারম্যান ফরিদ হাসান ওদুদ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৯৯২ ভোট।

কালুখালী (রাজবাড়ী): উপজেলা আওয়ামী লীগের নেতা আলিউজ্জান টিটো আনারস প্রতীকে ২১ হাজার ৫৮৩ ভোট পেয়ে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান এনায়েত হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১ হাজার ৯৬৭ ভোট।

ধামইরহাট (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আজাহার আলী মণ্ডল ৪৬ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়া প্রতীকের প্রার্থী সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা মো. ওসমান আলী পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬৭৪ ভোট।

সদর (রাঙামাটি): জেএসএসের (সন্তু লারমা) অন্ন সাধন চাকমা ১৪ হাজার ৮৮৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অ্যাডভোকেট বিপ্লব চাকমা ১০ হাজার ২৯ পেয়েছেন।

কাউখালী (রাঙামাটি): চেয়ারম্যান হিসেবে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সামশুদ্দোহা চৌধুরী। তার প্রাপ্ত ভোট ২৩ হাজার ৬৯৩। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেএসএসের মং সুই ইউ চৌধুরী পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৭৭ ভোট।

বরকল (রাঙামাটি): চেয়ারম্যান পদে জেএসএসের বিধান চাকমা পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। দোয়াল-কলম প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ১১ হাজার ৩২৮ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান সন্তোষ কুমার চাকমা পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৭৭ ভোট।

সদর (বান্দরবান): বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আব্দুল কুদ্দুছ মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ১৪৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এ কে এম জাহাঙ্গীর আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ৩৬৬ ভোট।

আলীকদম (বান্দরবান): চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. জামাল উদ্দীন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৯ হাজার ৭০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আবুল কালাম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৫১৬ ভোট।

বদলগাছি (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক অর্থ সম্পাদক শামসুল আলম খান কৈ মাছ প্রতীকে ২১ হাজার ৯২ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আবু খালিদ বুলু কাপ প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ২৬৭ ভোট।

পত্নীতলা (নওগাঁ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল গাফফার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬২ হাজার ৭৮৮ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল খালেক চৌধুরী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৮৫৬ ভোট।

গাবতলী (বগুড়া): আওয়ামী লীগের বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপকমিটির সদস্য অরুণ কান্তি রায় সিটন ৪১ হাজার ৬০৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের প্রার্থী রফি নেওয়াজ খান রবিন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭৫২ ভোট।

সারিয়াকান্দি (বগুড়া): আনারস প্রতীকের প্রার্থী সাখাওয়াত হোসেন সজল আনারস প্রতীকে ৩৭ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী রেজাউল করিম মন্টু পেয়েছেন ৬ হাজার ১৫৩ ভোট।

সোনাতলা (বগুড়া): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মিনহাদুজ্জামান লিটন আনারস প্রতীকে ২০ হাজার ৪৮৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে পুনরায় বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. জাকির হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৭ হাজার ৩৪৫ ভোট। মীনহাদুজ্জামান লিটন সংসদ সদস্য সাহাদারা মান্নানের আপন ছোট ভাই।

সদর (বরিশাল): চরবাড়িয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির বরিশাল আঞ্চলিক কমিটির উপদেষ্টা আব্দুল মালেক কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৯ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহানগর আওয়ামী লীগের সদস্য মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থী এস এম জাকির হোসেন পেয়েছেন ১৭ হাজার ৪১৪ ভোট।

বাকেরগঞ্জ (বরিশাল): যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সহসম্পাদক রাজিব আহম্মদ তালুকদার ৩৮ হাজার ৮৬৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিশ্বাস মুতিউর রহমান আনারস প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ৩৯৪ ভোট।

সদর (নরসিংদী): জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আনোয়ার হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ৭২ হাজার ৩১০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর থানা আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল বাকির আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৯১৫ ভোট।

পলাশ (নরসিংদী): তৃতীয়বারের মত উপজেলা যুবলীগের সভাপতি সৈয়দ জাবেদ হোসেন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে ৩১ হাজার ৩৪৩ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঘোড়াশাল পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি শরীফুল হক দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯৬৮ ভোট।

মনোহরগঞ্জ (কুমিল্লা): চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মো. আবদুল মান্নান চৌধুরী। তিনি ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৭৭ হাজার ২৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. জাকির হোসেন পেয়েছেন ১১ হাজার ৬১২ ভোট।

লাকসাম (কুমিল্লা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট ইউনুছ ভুঁইয়া আনারস প্রতীকে ৮১ হাজার ৩৯৫ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা জাসদের সভাপতি বিকাশ চন্দ্র সাহা দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৮ হাজার ৩৪৪ ভোট।

মেঘনা (কুমিল্লা): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক তাজুল ইসলাম তাজ আনারস প্রতীকে ১৮ হাজার ৭০০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত আহ্বায়ক মো. রমিজ উদ্দিন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ২১০ ভোট।

কলমাকান্দা (নেত্রকোণা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস বাবুল দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩২ হাজার ৩৫৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান চয়ন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ৩৭৭ ভোট।

দুর্গাপুর (নেত্রকোণা): উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান নীরা ওরফে সাদ্দাম আকঞ্জি মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩১ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা সাজ্জাদুর রহমান কৈ মাছ প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ১৪২ ভোট।

মনিরামপুর (যশোর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি, বর্তমান সদস্য আমজাদ হোসেন লাভলু আনারস প্রতীকে ৬৯ হাজার ২৭৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ফারুক হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ৫২ হাজার ৭১৮ ভোট।

কেশবপুর (যশোর): উপজেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক মফিজুর রহমান ঘোড়া প্রতীক নিয়ে ১৮ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শালিক প্রতীকের নাসিমা আকতার সাদেক পেয়েছেন ১৪ হাজার ১৬ ভোট।

পাটগ্রাম (লালমনিরহাট): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমিন বাবুল আনারস প্রতীকে ৫৬ হাজার ১৪৩ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ওয়াজেদুল ইসলাম ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৯৩৫ ভোট।

হাতীবান্ধা (লালমনিরহাট): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি লিয়াকত হোসেন বাচ্চু কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৪ হাজার ৯১৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান মশিউর রহমান মামুন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৬৫৭ ভোট।

কচুয়া (বাগেরহাট): ইউনিয়ন যুবলীগের সভাপতি মো. মেহেদি হাসান বাবু দোয়াত-কলম প্রতীকে ২৬ হাজার ৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৯ হাজার ৪৭৬ ভোট।

রামপাল (বাগেরহাট): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন আনারস প্রতীক ২৪ হাজার ১৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও বর্তমান কমিটির সদস্য এস এম জামিল হাসান ২৩ হাজার ৯৪৭ ভোট পেয়েছেন।

শাল্লা (সুনামগঞ্জ): সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট অবনী মোহন দাস ঘোড়া প্রতীকে ২৪ হাজার ৩৯৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সভাপতি গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার আনারস প্রতীকে ১৫ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়েছেন।

দিরাই (সুনমাগঞ্জ): চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রদীপ রায়। তিনি দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৫২ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক রঞ্জন কুমার রায় পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৩৬ ভোট।

সদর (মাদারীপুর): যুবলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আসিবুর রহমান খান ৭৫ হাজার ৫৯৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সাবেক চেয়ারম্যান পাভেলুর রহমান শফিক খান পেয়েছেন ৬১ হাজার ৩০৩ ভোট।

রাজৈর (মাদারীপুর): উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহসিন মিয়া ৪৩ হাজার ৭৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহীন চৌধুরী পেয়েছেন ৩১ হাজার ৫৫৪ ভোট।

কালাই (জয়পুরহাট): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মিনফুজুর রহমান মিলন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪২ হাজার ৪৫৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায়বিষয়ক সম্পাদক তৌফিকুল ইসলাম তালুকদার বেলাল আনারস প্রতীকের পেয়েছেন ৩০ হাজার ৯৪৩ ভোট।

ক্ষেতলাল (জয়পুরহাট): পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি দুলাল মিয়া সরদার দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩০ হাজার ৩৯০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা তাইফুল ইসলাম তালুকদার পেয়েছেন ২২ হাজার ৯০১ ভোট।

আক্কেলপুর (জয়পুরহাট): জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মোকসেদ আলী মণ্ডল মোটরসাইকেল প্রতীকে ১৯ হাজার ৫৩৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাত্রমৈত্রীর সাবেক নেতা সরদার নুরুন্নবী আরিফ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩ হাজার ১২৫ ভোট।

সদর (কিশোরগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক আওলাদ হোসেন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৫ হাজার ৪১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক চেয়ারম্যান মামুন আল মাসুদ খান কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৪২ হাজার ৮৪৬ ভোট।

হোসেনপুর (কিশোরগঞ্জ): আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ সোহেল ২৩ হাজার ৯৬৬ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হালিম হেলিকপ্টার প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ১৭৪ ভোট।

পাকুন্দিয়া (কিশোরগঞ্জ): পাটুয়াভাঙ্গা ইউপির সাবেক চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা এমদাদুল হক জুটন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়াম লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম রেনু মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২৭ হাজার ৭৯১ ভোট।

ফুলপুর (ময়মনসিংহ): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান আনারস প্রতীকে ৪৯ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আতাউল করিম রাসেল ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩৬ হাজার ২১৬ ভোট।

ধোবাউড়া (ময়মনসিংহ): আনারস প্রতীক নিয়ে ২৮ হাজার ৬২৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২১ হাজার ৩৪৮ ভোট।

হালুয়াঘাট (ময়মনসিংহ): ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য মোহাম্মদ আবদুল হামিদ আনাসর প্রতীকে ৩৪ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়েছে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা নাজিম উদ্দীন দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ২৮ হাজার ৭৭ ভোট।

ফুলছড়ি (গাইবান্ধা): সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা মো. আবু সাঈদ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩০ হাজার ৪৯৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জি এম সেলিম পারভেজ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৭৬ ভোট।

সদর (গাজীপুর): জেলা বিএনপির বহিষ্কৃত সহসভাপতি ও সাবেক চেয়ারম্যান ইজাদুর রহমান মিলন ঘোড়া প্রতীকে ১৮ হাজার ৯৬৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও সদর উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট রীনা পারভীন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ২০৮ ভোট।

কাপাসিয়া (গাজীপুর): জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি অ্যাডভোকেট আমানত হোসেন খান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৫ হাজার ৯২৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থীউপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুব উদ্দিন আহমেদ সেলিম আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৪০ হাজার ২২৬ ভোট।

কালীগঞ্জ (গাজীপুর): সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন স্বপন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৪৩ হাজার ৪৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ও সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আশরাফী মেহেদী হাসান দোয়াত কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৩৫৬ ভোট।

কোটালীপাড়া (গোপালগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বিমল কৃষ্ণ বিশ্বাস দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪০ হাজার ২৭১ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি মুজিবুর রহমান হাওলাদার চিংড়ি প্রতীক পেয়েছেন ৩৯ হাজার ২৮২ ভোট।

টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. বাবুল শেখ দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪০ হাজার ৭৯২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী মাসুদুল হক মাসুদ পেয়েছেন ১৯ হাজার ৯৫১ ভোট।

জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা): যুবলীগ নেতা হাফিজুর রহমান কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৩ হাজার ৫৩ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার একমাত্র প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা এস কে লিটন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৬১৭ ভোট।

দামুড়হুদা (চুয়াডাঙ্গা): আওয়ামী লীগ নেতা আলী মুনছুর বাবু আনারস প্রতীকে ৪৯ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা এস এ এম জাকারিয়া আলম মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫৩০ ভোট।

সদর (জামালপুর): জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিজন কুমার চন্দ মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬৪ হাজার ৭৯৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ- পিরিচ প্রতীকের অ্যাডভোকেট হাফিজুর রহমান স্বপন পেয়েছেন ৬১ হাজার ৪১৯ ভোট।

কাজিপুর (সিরাজগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক খলিলুর রহমান সিরাজী ৪৫ হাজার ২৩৯ ভোট পেয়ে দ্বিতীয়বারের মত চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আশরাফুল আলম পেয়েছেন ২৫ হাজার ৬০৪ ভোট।

সদর (সিরাজগঞ্জ): ৪৭ হাজার ৮০৭ ভোট পেয়ে টানা তৃতীয়বারের মত চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মোহাম্মদ রিয়াজ উদ্দিন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রাশেদ ইউসুফ জুয়েল পেয়েছেন ৪৩ হাজার ৯৮৪ ভোট।

বেলকুচি (সিরাজগঞ্জ): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল ইসলাম ৫৪ হাজার ৮৪২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বদিউজ্জামান ফকির পেয়েছে ৪৯ হাজার ৩৫৭ ভোট।

বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সফিকুল ইসলাম আনারস প্রতীকে ৬৩ হাজার ৭৬২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিন নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আলী মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ৬২ ভোট।

হরিপুর (ঠাকুরগাঁও): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল কাইয়ুম পুষ্প মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩২ হাজার ৭৮৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাপ-পিরিচ প্রতীকের উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি জিয়াউল হাসান মুকুল পেয়েছেন ১৯ হাজার ৬৯৯ ভোট।

সদর (পিরোজপুর): চেয়ারম্যান পদে জয়ী এস এম বায়জিত হোসেন দোয়াত কলম মার্কায় ভোট পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৭৩৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শফিউল হক মিঠু আনারস মার্কায় পেয়েছে ৩ হাজার ৬০৭ ভোট।

নাজিরপুর (পিরোজপুর): এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী শাহীন দোয়াত কলম মার্কায় ১৯ হাজার ২৭২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মাদ আলী শিকদার ঘোড়া মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ১৮ হাজার ২৯৩ ভোট।

ইন্দুরকানী (পিরোজপুর): জিয়াউল আহসান গাজী আনারস মার্কায় ১১ হাজার ২০৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ফোইজুল কবির তালকুদার দোয়াত কলম মার্কা নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৪৩ ভোট।

তানোর (রাজশাহী): উপজেলা যুবলীগের সভাপতি লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি কাপ পিরিচ প্রতীকে ৪৬ হাজার ৩৯৫ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২০ হাজার ৭৯ ভোট।

গোদাগাড়ী (রাজশাহী): উপজেলা যুবলীগের অর্থ সম্পাদক বেলাল উদ্দিন সোহেল দোয়াত কলম প্রতীকে ৬৭ হাজার ৮৮ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়াম্যান ও উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম কাপ পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ৩২৮ ভোট।

সদর (কক্সবাজার): আওয়ামী লীগ নেতা ও সাবেক পৌর চেয়ারম্যান নুরুল আবছার মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৪ হাজার ৯৭৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কক্সবাজার পৌরসভার সাবেক মেয়র মুজিবুর রহমান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৫৫ ভোট।

মহেশখালী (কক্সবাজার): জামায়াতে ইসলামীর সমর্থক হিসেবে পরিচিত মোহাম্মদ জয়নাল আবেদীন দোয়াত-কলম প্রতীকে ৩৮ হাজার ১২৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি সমর্থক হিসেবে পরিচিত হাবিব উল্লাহ ফেজ টুপি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৫৯ ভোট।

কুতুবদিয়া (কক্সবাজার): আওয়ামী লীগ নেতা ব্যারিস্টার হানিফ বিন কাশেম ঘোড়া প্রতীকে ২৭ হাজার ৩৯৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জায়ামাত সমর্থক হিসেবে পরিচিত আছহাব উদ্দিন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫ হাজার ৫২২ ভোট।

রৌমারী (কুড়িগ্রাম): উপজেলা আওয়ামী লীগের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি শহিদুল ইসলাম শালু কাপ-পিরিচ প্রতীকে ২৪ হাজার ৫০৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মজিবুর রহমান বঙ্গবাসী টেলিফোন প্রতীকে পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৫৩ ভোট।

চিলমারী (কুড়িগ্রাম): উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুকনুজ্জামান শাহিন আনারস প্রতীকে ২৮ হাজার ১৯৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল করিম লিচু কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১১ হাজার ৫৮৪ ভোট।

রাজিবপুর (কুড়িগ্রাম): জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মো. শফিউল আলম আনারস প্রতীকে ১৭ হাজার ৭৪৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আরিফুর রনি তালুকদার রানা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৩৮৬ ভোট।

সাঁথিয়া (পাবনা): বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান ও পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা খোকন কাপ-পিরিচ প্রতীকে ৩৮ হাজার ৫২৬ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের সভাপতি আশরাফুজ্জামান টুটুল আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৭১২ ভোট।

সুজানগর (পাবনা): উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সুজানগর পৌরসভার সাবেক মেয়র আব্দুল ওহাব মোটরসাইকেল প্রতীকে ৬২ হাজার ৭৫২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিনুজ্জামান শাহীন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৪৪২ ভোট।

বেড়া (পাবনা): আমিনপুর থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক বাবু হেলিকপ্টার প্রতীকে ২৯ হাজার ৬৮৯ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাবেক পৌর মেয়র আব্দুল বাতেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৩ হাজার ৭৬৬ ভোট।

সদর (নাটোর): জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শরিফুল ইসলাম রমজান ৩৪ হাজার ৭৯৭ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রিয়াজুল ইসলাম মাসুম পেয়েছেন ৩১ হাজার ৮৫৩ ভোট।

নলডাঙ্গা (নাটোর): জেলা আওয়ামী লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক প্রকৌশলী মো. রবিউল ইসলাম জোড়াফুল প্রতীকে ১১ হাজার ২৪০ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. তৌহিদুর রহমান পেয়েছেন ১০ হাজার ৭১৭ ভোট।

সিংড়া (নাটোর): বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান হয়েছেন মো. দেলোয়ার হোসেন।

কেরানীগঞ্জে (ঢাকা): টানা চতুর্থবার উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি শাহীন আহমেদ। আনারস প্রতীকে এক লাখ ৬৬ হাজার ৮৩৬ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন তিনি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কেরানীগঞ্জ মডেল থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলতাফ হোসেন বিপ্লব কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৬০ হাজার ২৯৩ ভোট।

দোহার (ঢাকা): আওয়ামী লীগ নেতা মো. আলমগীর হোসেন আনারস প্রতীকে ৩৭ হাজার ৫৫৪ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছে। তিনি টানা তৃতীয়বারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান হলেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মেহবুব কবির মোটরসাইকেল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২৩ হাজার ২৪৬ ভোট।

নবাবগঞ্জ (ঢাকা): আওয়ামী লীগ নেতা নাসিরউদ্দিন আহমেদ ঝিলু আনারস প্রতীকে ৪১ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে পুনরায় চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডা. মোহাম্মদ বাবুল মিয়া ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১২ হাজার ১৬ ভোট।

নাচোল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ): নাচোল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহা. আব্দুল কাদের চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীকে ৩৩ হাজার ৯৯২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবু রেজা মোস্তফা আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৮৭০ ভোট।

গোমস্তাপুর (চাঁপাইনবাবগঞ্জ): বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত মোহা. আশরাফ হোসেন (আলিম) চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ৪০ হাজার ৬২০ ভোট জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন রেজা ঘোড়া প্রতীক পেয়েছে ৪০ হাজার ৬১ ভোট।

ভোলাহাট (চাঁপাইনবাবগঞ্জ): বিএনপি থেকে বহিষ্কৃত উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি মো. আনোয়ারুল ইসলাম চেয়ারম্যান পদে চিংড়ি প্রতীকে ১৩ হাজার ৮৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আব্দুল খালেক কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ১০ হাজার ৭৬৬ ভোট।

বড়লেখা (মৌলভীবাজার): মো. আজির উদ্দিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩২ হাজার ৯১৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক সোয়েব আহমদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৮৩৬৯ ভোট।

জুড়ি (মৌলভীবাজার): সাবেক উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগ নেতা কিশোর রায় চৌধুরী মনি চেয়ারম্যান পদে কাপ-পিরিচ প্রতীকে ১৯ হাজার ৯১৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান চেয়ারম্যান এম এ মোঈদ ফারুক আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১৫ হাজার ১৮৮ ভোট।

কুলাউড়া (মৌলভীবাজার): বর্তমান ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মাওলানা ফজলুল হক খান শাহেদ চেয়ারম্যান পদে ৩৭ হাজার ৫৫৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসম কামরুল ইসলাম কাপ-পিরিচ প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩ হাজার ৮৫২ ভোট।

সদর (গোপালগঞ্জ): স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় কমিটির উপদেষ্টা মো. কামরুজ্জামান ভূঁইয়া লুটুল চেয়ারম্যান পদে টেলিফোন প্রতীকে ৩১ হাজার ৩৫৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য বি এম লিয়াকত আলী পেয়েছেন ২৯ হাজার ৮৬৪ ভোট।

কালীগঞ্জ (সাতক্ষীরা): উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক শেখ মেহেদী হাসান সুমন চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ৬২ হাজার ৭৪৭ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাঈদ মেহেদী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ৯৪৬ ভোট।

শ্যামনগর (সাতক্ষীরা): উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক সাঈদ-উজ-জামান সাঈদ চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ৪৯ হাজার ৮৬৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৩২ হাজার ১৯৫ ভোট।

ডোমার (নীলফামারী): জেলা আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য সরকার ফারহানা আখতার সুমি চেয়ারম্যান পদে টেলিফোন প্রতীকে ৩১ হাজার ৪২১ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকের তোফায়েল আহমেদ পেয়েছেন ২৩ হাজার ১৩৪ ভোট।

ডিমলা (নীলফামারী): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনোয়রুল হক সরকার মিন্টু চেয়ারম্যান পদে ঘোড়া প্রতীকে ২৭ হাজার ২৯০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. ফেরদৌস পারভেজ আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৯১ ভোট। আনোয়ারুল হক নীলফামারী-১ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আফতাব উদ্দিন সরকারের ভাতিজা।

ধনবাড়ী (টাঙ্গাইল): উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওয়াদুদ তালুকদার সবুজ চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩০ হাজার ৭৩০ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছে। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হারুনার রশীদ হীরা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৯ হাজার ২৯৯ ভোট।

মধুপুর (টাঙ্গাইল): উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইয়াকুব আলী চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ৭৩ হাজার ৩২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছরোয়ার আলম খান দোয়াত-কলম প্রতীকে পেয়েছেন ৫১ হাজার ৮৭ ভোট।

নড়িয়া (শরীয়তপুর): শরীয়তপুর জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ কে এম ইসমাইল হক চেয়ারম্যান পদে মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩০ হাজার ২২৮ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা মামুন মোস্তফা ঘোড়া প্রতীকের পেয়েছেন ২০ হাজার ৫২৭ ভোট।

ভেদরগঞ্জ (শরীয়তপুর): ওয়াছেল কবির গুলফাম চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকে ৬০ হাজার ৩১২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোটরসাইকেল প্রতীকে হুমায়ুন কবির মোল্লা পেয়েছেন ৪২ হাজার ৫২৫ ভোট।

তেঁতুলিয়া (পঞ্চগড়): এ উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দীন খান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৬ হাজার ৮৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিএনপি থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মুক্তারুল হক মুকু ঘোড়া প্রতীকে পান ১১ হাজার ৮৬৬ ভোট।

আটোয়ারী (পঞ্চগড়): এ উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান ঘোড়া প্রতীকে ৩০ হাজার ৭৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে পান ২৫ হাজার ৮৮৭ ভোট।

সদর (পঞ্চগড়): এ উপজেলায় ঘোড়া প্রতীকে সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা, সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মজাহারুল হক প্রধানের ছেলে এ এস মো. শাহনেওয়াজ প্রধান ৩১ হাজার ৯৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পঞ্চগড়-১ আসনের সংসদ সদস্যের সমর্থিত ও সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্যের দেবর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে পান ১৫ হাজার ৩৮৭ ভোট।

রামগতি (লক্ষ্মীপুর): এ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে শরাফ উদ্দিন আজাদ ২৯ হাজার ৬০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। কমলনগরে বিজয়ী হয়েছেন খালেদ সাইফুল্লাহ। তার প্রাপ্ত ভোট ১৮ হাজার ২৩২ ভোট।

সদর (ঝিনাইদহ): উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের মিজানুর রহমান মাসুম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জে এম রশীদুল আলম দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪৩ হাজার ১৭০ ভোট পেয়েছেন। বড়লেখা উপজেলায় আওয়ামী লীগ নেতা আজির উদ্দিন মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩০,৬০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৭,৯২৭ ভোট।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলায় স্বতন্ত্র প্রার্থী নিজাম উদ্দীন খান মোটরসাইকেল প্রতীকে ৩৬,৮৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে বিএনপি থেকে অব্যাহতিপ্রাপ্ত মুক্তারুল হক মুকু ঘোড়া প্রতীকে পান ১১,৮৬৬ ভোট।

আটোয়ারী উপজেলায় জেলা আওয়ামী লীগের আইনবিষয়ক সম্পাদক আনিসুর রহমান ঘোড়া প্রতীকে ৩০,৭৫৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে পান ২৫,৮৮৭ ভোট।

পঞ্চগড় সদর উপজেলায় ঘোড়া প্রতীকে সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা, সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য মজাহারুল হক প্রধানের ছেলে এএস মো. শাহনেওয়াজ প্রধান ৩১,৯৯৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী পঞ্চগড়-১ আসনের সংসদ সদস্যের সমর্থিত ও সংরক্ষিত আসনের সংসদ সদস্যের দেবর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান আমিরুল ইসলাম মোটরসাইকেল প্রতীকে পান ১৫,৩৮৭ ভোট।

নাটোর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে টানা তৃতীয়বারের মতো ৩৪,৭৯৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও কাপ-পিরিচ প্রতীকের প্রার্থী শরিফুল ইসলাম রমজান। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল ইসলাম মাসুম। তিনি পেয়েছেন ৩১,৮৫৩ ভোট।

নলডাঙ্গায় চেয়ারম্যান পদে ১১,২৪০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন জোড়া ফুল প্রতীকের প্রার্থী রবিউল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন তৌহিদুর রহমান লিটন কাপ-পিরিচ প্রতীক নিয়ে। তার প্রাপ্ত ভোট ১০,৭১৭।

লক্ষ্মীপুরের রামগতিতে চেয়ারম্যান পদে শরাফ উদ্দিন আজাদ ২৯,৬০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। কমলনগরে বিজয়ী হয়েছেন খালেদ সাইফুল্লাহ। তার প্রাপ্ত ভোট ১৮,২৩২ ভোট।

ঝিনাইদহ সদর উপজেলা পরিষদে চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীকের মিজানুর রহমান মাসুম বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিন্দ্বদ্বী জেএম রশীদুল আলম দোয়াত-কলম প্রতীকে ৪৩,১৭০ ভোট পেয়েছেন।

চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল কাদের। তিনি পেয়েছেন ৩৩,৯৯২ ভোট। তার কাছের প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা আবু রেজা মোস্তফা কামাল শামীম পেয়েছেন ১০,৮৭০ ভোট।

গোমস্তাপুর উপজেলা নির্বাচনে বর্তমান চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা হুমায়ুন রেজাকে পরাজিত করেছেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আশরাফ হোসেন আলীম। নির্বাচনে আশরাফ হোসেন পেয়েছেন ৪০,৬২০ ভোট এবং হুমায়ুন রেজা পেয়েছেন ৪০,০৬১ ভোট।

ভোলাহাট উপজেলা নির্বাচনে ১৩,০৮৪ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা আনোয়ারুল ইসলাম। তার কাছের প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ নেতা আবদুল খালেক পেয়েছেন ১০,৭৬৬ ভোট।

বাগেরহাটের কচুয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মেহেদি হাসান বাবু (দোয়াত-কলম) প্রতীকে ২৬,০৯০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকট প্রতিদ্বন্দ্বী জেলা আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর জায়েসী আশরাফী জেমস (মোটরসাইকেল) প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ১৯,৪৭৬ ভোট।

অন্যদিকে রামপাল উপজেলা পরিষদে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সেখ মোয়াজ্জেম হোসেন (আনারস) প্রতীক নিয়ে ২৪,১৯৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক বর্তমান কমিটির সদস্য এসএম জামিল হাসান ২৩,৯৪৭ ভোট পেয়েছেন।

মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে শাজাহান খানের ছেলে আসিবুর রহমান খান এবং মাদারীপুর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পাভেলুর রহমান শফিক খান নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেন। নির্বাচনে আসিব খান ৭৫,৫৯৪ ভোট ও পাভেলুর রহমান শফিক খান পেয়েছেন ৬১,৩০৩ ভোট।

রাজৈর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মোহসিন মিয়া বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪৩,৭৪১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহীন চৌধুরী পেয়েছেন ৩১,৫৫৪ ভোট। মহসিন মিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য।

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় (কাপ-পিরিচ) প্রতীক নিয়ে লিয়াকত হোসেন বাচ্চু বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি আওয়ামী লীগ সমর্থিত।

সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াত-কলম প্রতীক নিয়ে ৩০,৪৫২ ভোট পেয়ে চেয়ারম্যান পদে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন প্রদীপ রায়। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী রঞ্জন রায় (ঘোড়া প্রতীকে) ১৯,৯০৬ ভোট পেয়েছেন।

শাল্লা উপজেলা পরিষদের নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে অবনী মোহন দাস (ঘোড়া প্রতীকে) ২৩,৯০০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী গনেন্দ্র চন্দ্র সরকার পেয়েছেন ১৪,৫৭৪ ভোট পেয়েছেন।

ময়মনসিংহের ধোবাউড়া উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ডেভিড রানা চিসিম আনারস প্রতীক নিয়ে টানা দ্বিতীয়বারের মতো চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ২৮,৬৩৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ডা. আসাদুজ্জামান আকন্দ সাগর ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২১,৩৪৮ ভোট।

হালুয়াঘাটে চেয়ারম্যান পদে মোহাম্মদ আবদুল হামিদ আনারস প্রতীকে ৩৪,১৮৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সহসভাপতি নাজিম উদ্দিন (দোয়াত-কলম) পেয়েছেন ২৮,০৭৭ ভোট।

ফুলপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনারস প্রতীক নিয়ে অধ্যাপক হাবিবুর রহমান বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৪৯,৩৯১ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আতাউল করিম রাসেল ঘোড়া প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬,২১৬ ভোট।

শেয়ারনিউজ, ১০ মে ২০২৪

পাঠকের মতামত:

জাতীয় এর সর্বশেষ খবর

জাতীয় - এর সব খবর



রে