শেয়ারবাজারের বর্তমান অবস্থা ও প্রাসঙ্গিক আলোচনা
হাফিজ আল আসাদ : শেয়ারবাজার পৃথিবীর উন্নত বা উন্নয়নশীল সব দেশেই শিল্প ও ভৌত অবকাঠামো উন্নয়নে দীর্ঘমেয়াদে পুঁজি গঠনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখে। সেই লক্ষ্যকে সামনে রেখে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে ১৯৫৪ সালে যাত্রা শুরু করেছিল ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং পরবর্তীতে একই উদ্দেশ্যে ১৯৯৫ সালে যাত্রা শুরু করেছিল চিটাগাং স্টক এক্সচেঞ্জ। দীর্ঘ পথ পরিক্রমায় আমাদের শেয়ারবাজার অনেক বড় হয়েছে এবং বর্হিবিশ্বে পরিচিতিও পেয়েছে। পরিচিতি পেয়েছে এজন্য বললাম কারণ বড় হওয়া এক জিনিস এবং পরিচিতি পাওয়া ভিন্ন জিনিস। বেসিক্যালি আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশে শেয়ারবাজার আমজনতার কাছে পরিচিতি পেয়েছে ১৯৯৬ সালে। দীর্ঘ ২১ বছর পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর এই আমজনতাই আজ সাধারণ বিনিয়োগকারী। যাদের কষ্টার্জিত টাকায় শেয়ারবাজারে ভূমিকা রাখছে ।
বর্তমান শেয়ারবাজারের যে দুরাবস্থা চলছে, তা মোটামুটি শুরু হয়েছে বৈশ্বিক মহামারী করোনার পর এবং তারপর রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের পর। সর্বোপরি বর্তমান রাজনৈতিক অস্থিরতার নেতিবাচক প্রভাবও পড়েছে শেয়ারবাজারে। বর্তমান শেয়ারবাজারের যে নাজুক পরিস্থিতি সেখান থেকে বিনিয়োগকারীরা না পারছে পুরাতন শেয়ার বিক্রি করতে, না পারছে নতুন করে শেয়ারে বিনিয়োগ করতে। অনেক ভালো ভালো শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে, কিন্তু কোন ক্রেতা নেই।
শেয়ারবাজারের বর্তমান অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য বিএসইসির চেয়ারম্যান অনেক পরিশ্রম করছেন। বেসিক্যালি উনি দায়িত্বপ্রাপ্ত হওয়ার পর শেয়ারবাজার টানা প্রায় এক বছর ভালো ছিল। এই সময়ে বিনিয়োগকারীরা অনেকে লাভবান হয়েছেন, অনেকের ক্ষতি কিছুটা কমে এসেছে। তারপর সেই একই ধারা, বিনিয়োগকারীরা সর্বসান্ত হওয়ার পথে।
আমি লেখার প্রথম অনুচ্ছেদে বলেছি দীর্ঘ ২১ বছর পর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর শেয়ারবাজার আমজনতার কাছে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছে। আগের আমলে ১৯৯৬ সালে শেয়ারব্যবসা করে কিছু মানুষ রাতারাতি কোটিপতি বনে গেছে এবং কিছু মানুষ নিজের শেষ সম্বল হারিয়ে নিঃস্ব হয়ে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছে। শেয়ারবাজার কিছুদিন ভালো গেলে অর্থাৎ সূচক বৃদ্ধি পেলে আবার কিছু কারেকশন হয় বা নিম্নগামী হয়-- এটাই শেয়ারবাজারের বৈশিষ্ট্য। কিন্তু আমাদের দেশের মতো বিনিয়োগকারীদের নিঃস্ব হওয়া অন্য দেশে সচরাচর দেখা যায় না। এই যে শেয়ারবাজার মাঝে মাঝে ভালো যায়, তার পিছনে শেয়ারবাজারের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী তা ৯০ শতাংশ শেয়ারের ক্ষেত্রে যায় না। এর পুরো দায়ভার গুজব এবং লোভের। শেয়ারবাজারের সূচক যখন নিম্নমুখী হতে থাকে, তখন চারদিকে হইচই পড়ে যায় এবং এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য শেয়ারবাজারের কর্তা ব্যক্তিরা ও বিভিন্ন স্টেক হোল্ডাররা এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে থাকেন এবং বিভিন্ন দিক থেকে শেয়ারবাজার সম্বন্ধে বিভিন্ন মন্তব্য আসতে থাকে। এই সময়ে যত মন্তব্য আসে, তার মধ্যে কমন মন্তব্য হলো-১. শেয়ারবাজারে মূলধন ঘাটতি, তাই বাজারে মূলধনের যোগান দিতে হবে; ২.) বাজারে ভালো শেয়ারের অভাব, তাই বাজারকে ভালো করার জন্য ভালো কোম্পানি আনতে হবে; ৩. বিনিয়োগকারীদের আস্থার অভাব ইত্যাদি। এমতাবস্থায় বিনিয়োগকারীরা শেয়ার লস দিয়ে বিক্রি করতে থাকেন। আসলে আমাদের এখানে বিনিয়োগকারীরা লোভে পড়ে হুজুকে শেয়ার ক্রয় কিনে এবং পরে হতাশায় বা আবেগে শেয়ার বিক্রি করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
এই যে উপরে বললাম বিভিন্ন পর্যায়ের বিশেষজ্ঞরা বলেন টাকার অভাব? ভালো শেয়ারের অভাব? আস্থার অভাব? আসলে কি তাই? আমার কাছে মনে হয় আস্থার অভাব- এই কথাটাই সবচেয়ে যুক্তিযুক্ত। একটি কোম্পানিকে শেয়ারবাজারে আনা থেকে লেনদেন পর্যন্ত মোটামুটি অনেকগুলো পক্ষ থাকে যেমন ইস্যু ম্যানেজার, আন্ডার রাইটার, অডিটর ফার্ম, ক্রেডিট রেটিং কোম্পানি, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারী এবং সাধারণ বিনিয়োগকারী । আলোচ্য পক্ষগুলো ছাড়াও আরো একটি ইনভিজিবল পক্ষ থাকে- যাকে বলে গ্যামবলার। আমার কাছে মনে হয় সব পক্ষগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় সাধারণ বিনিয়োগকারী। কারণ শেয়ারবাজারের বেশিরভাগ আইন কানুনগুলোর সুবিধা মালিকদের পক্ষে যায়। সাধারণ বিনিয়োগকারীদের লাভ তথা সুরক্ষা দেওয়ার আইন শেয়ারবাজারে নেই বললেই চলে। তার একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ সম্প্রতি আরএনস্পিনিং ও ফার কেমিক্যাল একিভূত হওয়া। একটি শেয়ারকে শেয়ারবাজারে আনতে প্রথমে যে কথাটা কর্তাব্যক্তিরা গুরুত্ব সহকারে বলেন, সেটা হল আপনারা শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হন, তালিকাভুক্ত হলে আপনারা অন্যদের তুলনায় ট্যাক্সে বেশি সুবিধা পাবেন। আপনাদের ব্যাংকের মত নির্দিষ্ট হারে সুদ দিতে হবে না। তার মানে একটি কোম্পানির কর্তাব্যক্তিদের মাথায় প্রথমেই সেট হয়ে যায় যে আমরা যদি শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত হই তাহলে আমরা বিনিয়োগকারীদের ইচ্ছামত ডিভিডেন্ড দেবো, আমাদের কোন বাধ্যবাধকতা থাকবে না। উদাহরণস্বরূপ বর্তমান শেয়ারবাজারে এখনো অনেক ভালো ভালো কোম্পানি আছে, যেগুলো আয়ের ৭০ শতাংশ বা তার বেশি ডিভিডেন্ড আকারে বিনিয়োগকারীদের দিয়ে দে।য় কিন্তু যাদের কোম্পানির বেশিরভাগ শেয়ারের মালিক সাধারণ বিনিয়োগকারীরা, সেখানে দেখা যায় তারা বিনিয়োগকারীদের ঠিকমত ডিভিডেন্ডে দেয় না। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়- একটি প্রতিষ্ঠানের ইপিএস ১৬ টাকা বা ১২ টাকা দেখা যায়, তারা বিনিয়োগকারীদের দেয় ৪ টাকা বা ৩ টাকা ডিভিডেন্ড হিসাবে দেয়। এখানে কেন বিনিয়োগকারীদের ঠকানো হলো?
আবার কোন কোন কোম্পানি বছরের পর বছর কোন এজিএম করে না, ডিভিডেন্ড দেয় না। প্রশ্ন হলো, বছরের পর বছর কেন তারা এভাবে চলে? আবার দেখা যায় কোন একটা কোম্পানির পরিচালকরা দুর্নীতি করে তাদের ধারণকৃত শেয়ারগুলো সব বিক্রি করে দিচ্ছে। তখন নীতি নির্ধারক ব্যক্তিরা দেখেন না। কিন্তু একেবারে কোম্পানিটা ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে চলে যাওয়ার পর উনাদের হঠাৎ করে মনে হয় এই কোম্পানিটা দেউলিয়ার পথেতো, একে ডিএসই-তে রাখা যাবে না, ওটিসিতে পাঠাতে হবে এবং সে অনুযায়ী ওটিসিতে পাঠিয়ে দিল। এটার সর্বশেষ উদাহরণ ইউনাইটেড এয়ারওয়েস। যার ফলে এক লক্ষ ৬০ হাজার বিনিয়োগকারী মানবতার জীবনযাপন করছে দীর্ঘ তিন বছর যাবত।
এটা লেখার কারণ, যখন যারা শেয়ারবাজারের কর্তাব্যক্তি থাকেন তারা শেয়ারবাজার উন্নয়নের জন্য অনেক চেষ্টা করেন দৌঁড়াদৌঁড়ি করেন। বর্তমান দায়িত্বপ্রাপ্তরা পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্ত পর্যন্ত দৌঁড়াদৌঁড়ি করছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত আমার মনে হয় দৃশ্যত কোন লাভ হয়নি। আসলে দৌঁড়াদৌঁড়ি করে কোন লাভ হয় না, লাভ যদি কোথাও থাকে তাহলে সেখানে কাউকে ডাকতে হয় না, বিনিয়োগকারী এমনিই চলে আসে। বাংলায় একটা প্রবাদ আছে "মানুষ লাভে লোহা বয় বিনা লাভে তুলাও বয়না।" তাই আমার এই ক্ষুদ্র জ্ঞানে মনে হয় এদিক সেদিক ঘোরাঘুরি/দৌঁড়াদৌঁড়ি না করে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা কিভাবে লাভবান হয়, কিভাবে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের পুঁজির সুরক্ষা দেওয়া যায়, সেটা বের করতে পারলেই শেয়ারবাজার নিয়ম-ধর্ম-বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী চলবে। আর তা না হলে গুজব এবং গ্যামবলাররাই বাজারের নিয়ন্ত্রণকর্তা হবে।
(লেখক শেয়ারবাজারের একজন বিনিয়োগকারী)
শেয়ারনিউজ, ২৬ নভেম্বর ২০২৩
পাঠকের মতামত:
- তারকারা ফেসবুকে কী করেন?
- এসি ছাড়াই ঘর ঠান্ডা করার কৌশল
- যে কারণে সিঙ্গাপুরের জন্য চট্টগ্রাম অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, জানালেন হাইকমিশনার
- সোনা চোরাচালানে জড়িত নারী কূটনীতিকের পদত্যাগ
- একদিনের জন্য কোটিপতি হলেন বাংলাদেশিসহ ১৬ প্রবাসী
- রেকর্ড তৃতীয়বারের মতো লন্ডনের মেয়র হলেন সাদিক খান
- আরব আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা পাচ্ছেন শাকিব খান
- সিগন্যাল ভুলে এক লাইনে দুই ট্রেন
- যুদ্ধবিরতি প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া হামাস-ইসরায়েলের
- পাকিস্তান এয়ারলাইন্স কিনতে আগ্রহী ১০ প্রতিষ্ঠান
- মালয়েশিয়ায় প্রতারিত শ্রমিকদের সহায়তা করবে জাতিসংঘ
- মক্কায় প্রবেশে অনুমতি নিতে হবে সৌদির বাসিন্দাদেরও
- দেশের সব স্কুল-কলেজে পুরোদমে ক্লাস শুরু রোববার
- স্কুলে আসতে দেরি, তাই বলে শিক্ষিকাকে এভাবে মারবেন অধ্যক্ষ (ভিডিও)
- শেয়ারবাজারের গুরুত্বপূর্ণ ২১ সংবাদ
- ইসরায়েলবিরোধী পোস্ট করলেই গ্রেপ্তার করছে সৌদি
- ১৭ রোগীকে হত্যা: মার্কিন নার্সের ৭৬০ বছরের কারাদণ্ড
- লোকসানে ফার্মা খাতের ৪ কোম্পানি
- তৃতীয় প্রান্তিকে আয় কমেছে ফার্মা খাতের ৭ কোম্পানির
- আগের দিন নিলেন ৩ উইকেট, পরের দিন মৃত্যু ইংলিশ ক্রিকেটারের
- তৃতীয় প্রান্তিকে আয় বেড়েছে ফার্মা খাতের ১৫ কোম্পানির
- কার্তিককে প্রাক্তন করে আগের প্রেমিকের সাথে লন্ডনে সারা
- বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ভারতীয় পণ্য নিষেধাজ্ঞার মুখে
- বড় সুখবর দিল বেক্সিমকো ফার্মা
- যাত্রীভর্তি ফ্লাইট নিয়ে জাপানের নারিতা যাচ্ছে বিমান
- কুমিল্লার সড়কে দাপট দরজাখোলা মিনি মাইক্রোবাসের
- লন্ডনে জেমসের শো, উপস্থাপনায় জায়েদ খান
- আগামীকাল থেকে কালবৈশাখী, বজ্রপাত ও শিলাবৃষ্টির আশঙ্কা
- মিল্টন সমাদ্দারের স্ত্রীকে ডিবিতে তলব
- পরিবেশ বিষয়ক সাংবাদিকতায় হয়রানি হলে সহায়তা দেবে তথ্য মন্ত্রণালয়
- পেঁয়াজের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
- ১১ যুগ্মসচিব নতুন দায়িত্বে
- আজ থেকে ট্রেনের বাড়তি ভাড়া শুরু, জেনে নিন কোন রুটে কত
- মদিনার সাত দর্শনীয় স্থান, যা আপনাকে অবশ্যই মুগ্ধ করবে
- মুসলিম উম্মাহর একাত্মতা ফিলিস্তিন সংকট সমাধানে ভূমিকা রাখতে পারে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
- অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলার লিমিট বেঁধে দিল ব্যাংক “খবরটি শিরোনামে ভারত উল্লেখ হওয়া দরকার ছিল”
- অফিসের মিটিংয়ে উদোম দেহে ম্যাসাজ নিচ্ছেন এয়ার এশিয়া প্রধান
- বাংলাদেশে কখন দেখা যাবে পূর্ণগ্রাস সূর্যগ্রহণ? জেনে নিন সময়সূচি
- ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে তোলা যাবে না টাকা! মাথায় হাত গ্রাহকদের
- চাকরিজীবীরা পাচ্ছেন ৩ দিনের ছুটি
- গ্রামীণফোন গ্রাহকদের জন্য বড় সুখবর
- সরকারি কর্মচারী কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আবারও সুখবর
- শেষ হচ্ছে তিন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তার চাকরির মেয়াদ
- ‘বাংলাদেশে নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে ইউরোপীয় ইউনিয়ন’
- নতুন ভূমি আইনে ৭ ধরনের দলিল বাতিল
- প্রবাসীরা ছুটিতে দেশে আসলেই ভিসা বাতিল
- টানা তিন দিন বন্ধ থাকতে পারে ব্যাংক-বিমা-শেয়ারবাজার
- নতুন আইনে করদাতাদের রিটার্ন জমা দেওয়ার ক্ষেত্রে দুঃসংবাদ
- ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ন্যাশনাল ব্যাংক!
- ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলা যাবে না, এতদিন টাকা লেনদেন না করলে
- চূড়ান্ত বিশ্বকাপ স্কোয়াড ঘোষণা করলো বাংলাদেশ
- সঞ্চয়পত্রের মুনাফা নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা
- করদাতাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের সরাসরি অ্যাক্সেস চায় এনবিআর
- দুই খবরে কেমন হবে রোববারের শেয়ারবাজার
- আরও ১১ ব্যক্তির ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
- ব্যাংক অ্যাকাউন্টে যেসব লেনদেন আয়করের আওতায় পড়বে
- টানা ৪ দিনের ছুটির বিষয়ে যা বলল জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়
- ২৫ হাজার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ নিয়ে বিলিন হচ্ছে পাঁচ দুর্বল ব্যাংক
- সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের জন্য দুঃসংবাদ
- না খেয়ে থাকতে পারি, কিন্তু শারীরিক সম্পর্ক ছাড়া থাকতে পারি না: সামান্থা
- ঈদের ছুটি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত জানাল মন্ত্রিসভা
- বিদ্যুৎ গ্রাহকের গলা কাটছে প্রিপেইড মিটার
- ডাটা সেন্টার স্থানান্তর করবে প্রাইম ব্যাংক
- একীভূত হতে চলেছে যে ১০ দূর্বল ব্যাংক
- চাকরি হারাচ্ছেন প্রায় ২১ হাজার মাদ্রাসাশিক্ষক
- তৃতীয় সন্তান হলে ১২ লাখ টাকা বোনাস, সঙ্গে ১ বছরের বেতনসহ ছুটি
- ঈদুল ফিতরের নামাজের নিয়ম, নিয়ত ও তাকবির
- সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় সুখবর
- ৯ ব্যাংকে জ্বলছে লাল বাতি, আরও ১২টির অবস্থা ‘খুব খারাপ’
- ৩৫ কোম্পানি বাদে বাকি সব কোম্পানির ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহার